Become a member

Get the best offers and updates relating to Liberty Case News.

― Advertisement ―

spot_img

কোণ কাকে বলে? কোণ কত প্রকার ও কি কি?

জ্যামিতি বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা যা বিন্দু, রেখা, তল, কোণ এবং আকৃতির ধারণা নিয়ে কাজ করে। এই ধারণাগুলোর মধ্যে কোণ একটি মৌলিক ধারণা যা...
Homeদিবস৭ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব সংক্ষেপে

৭ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব সংক্ষেপে

১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দিয়েছিলেন। এই ভাষণ টি এখন অইতাহিস ভাষণ নামে পরিচি। বঙ্গবন্ধুর দেওয়া উক্ত ভাষণ বেশ কয়েকটি ভাষায় প্রকাশ করা হয়েছে। তার এই ভাষণ টি এতই গুরুত্বপূর্ণ ছিলো যে, এটি জাতিসংঘ স্বীকৃতি দিয়েছে। এখন পর্যন্ত তার মতো করে কেউ ভাষণ দিয়ে পারেনি। আমাদের ৭ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব সংক্ষেপে হলেও জানতে হবে।

এই ভাষণ অনেক কিছু শেখায়। ১৮ মিনিটের এই ভাষণের অনেক কিছু উল্লেখ করা হয়েছে। ছোট এই ভাষণ টি পড়ে বিশাল এক ইতিহাস জানা যাবে। এই ভাষণের ফলে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিকশ ঘটে। এই ভাষণের মাধ্যমে বাঙ্গালিরা জাতী, ধর্ম-বর্ন সকলে মিলে ঐক্যবদ্ধ হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ গ্রহণ, দেশ কে শত্রু মুক্ত করা এই সব কিছু এই ভাষণের প্রভাবে ঘটেছে।

৭ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব সংক্ষেপে

১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি অমূল্য ভাষণ দিয়েছিলেন তার জন্মভূমি বাংলাদেশের মুক্তির জন্য। এই ঐতিহাসিক ভাষণের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক এবং সাংগঠনিক প্রস্তুতি ছিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্পষ্টভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা না দিলেও তার ভাষণটি ছিল স্বাধীনতার পূর্বাভাস। এই ভাষণ বাঙালি জাতিকে মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করে তোলে। ভাষণটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মনোযোগ আকর্ষণ করে এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের জন্য সমর্থন লাভে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

  1. স্বাধীনতা প্রস্তুতি: শেখ মুজিবুর রহমান ভাষণে প্রথমেই স্বাধীন বাংলাদেশ ঘোষণা করেন, যা জনগণের মধ্যে উৎসাহ ও উৎসর্গ উত্তোলন করে।
  2. একক সৈন্য ও মুক্তিযুদ্ধ: ভাষণে তিনি জনগণকে সংঘবদ্ধ হতে এবং একক সৈন্য গঠন করতে আহ্বান করেন, যার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আগামীকালের যুদ্ধস্থলে প্রস্তুতি করতে হয়।
  3. মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য: শেখ মুজিবুর রহমান এই ভাষণে প্রকাশ করেন মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য এবং এর মাধ্যমে রাষ্ট্র গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে জনগণকে সমর্থন করতে।
  4. রাষ্ট্রপ্রতি আত্মনির্ভরশীলতা: ভাষণে তিনি আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ার উদ্দেশ্যে জনগণকে উৎসাহিত করেন এবং উচ্চ স্বার্থপর কর্মঠ জীবনযাত্রা অনুষ্ঠানের উপদেশ দেন।
  5. বিশ্বমুক্তি প্রাপ্তির কল্পনা: ভাষণে তিনি আদালতি ও মানবাধিকারের উপর ভিত্তি করে একটি সামরিক অভিযানের মাধ্যমে বিশ্বমুক্তি প্রাপ্তির কল্পনা করেন।
  6. সংঘটিত জনগণ: ভাষণে জনগণকে আত্মনির্ভরশীল এবং সংঘটিত হতে উৎসাহিত করা হয়েছে, তাতে একটি সক্ষম জাতি গড়ার লক্ষ্য থাকে।
  7. রাষ্ট্রনির্মাণে জনসমর্থন: ভাষণে তিনি জনগণকে আত্মনির্ভরশীলতা এবং দায়িত্ববোধ করার মাধ্যমে রাষ্ট্রনির্মাণে অংশগ্রহণ করতে উৎসাহিত করেন।

শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণে এই গুরুত্বপূর্ণ মূল উদ্দেশ্যগুলি জোড় করে, এবং এটি বাংলাদেশের মুক্তির পথে একটি অদৃশ্য রেখা তৈরি করে। এই ভাষণ জনগণের মধ্যে একটি অদ্ভুত জাগরুকতা ও উৎসাহ সৃষ্টি করে, যা মুক্তিযুদ্ধে জনগণকে সংঘবদ্ধ করে এবং তাদেরকে একটি স্বতন্ত্র বাংলাদেশ গড়ার দিকে প্রবৃদ্ধি করে।

বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব

১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) লাখ লাখ মানুষের সমাবেশে যে ভাষণ দিয়েছিলেন তা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী ঘটনা। এই ভাষণের গুরুত্ব অপরিসীম। এটি ছিল স্বাধীনতার ঘোষণার পূর্বাভাস, মুক্তিযুদ্ধের সূচনা, জাতীয় ঐক্য ও সংহতির বার্তা, আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের হাতিয়ার, বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপ, বঙ্গবন্ধুকে নিরপেক্ষ ও দূরদর্শী নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠা, সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে সুদূরপ্রসারী প্রভাব, ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা, আজও বাঙালি জাতিকে অনুপ্রাণিত করার উৎস এবং বিশ্বব্যাপী স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের আন্দোলনগুলোকে অনুপ্রাণিত করার ।
ভাষণে বঙ্গবন্ধু স্পষ্টভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা না দিলেও তিনি বারবার স্বাধীনতার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।” এই বক্তব্যটি বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত করে তোলে। ভাষণটি বাঙালি জাতিকে মুক্তিযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করে তোলে। বঙ্গবন্ধু স্পষ্টভাবে বলেছিলেন, “আমাদের আর কাউকে ভয় করতে হবে না।” এই বক্তব্যটি বাঙালিদের মনে সাহস যোগায় এবং তাদেরকে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের জন্য উদ্বুদ্ধ করে।
ভাষণটি জাতীয় ঐক্য ও সংহতির বার্তা প্রচার করে। বঙ্গবন্ধু সকল ধর্ম, বর্ণ, জাতির মানুষকে ঐক্যবদ্ধভাবে সংগ্রামে অংশগ্রহণ করার আহ্বান জানান। এই ভাষণ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মনোযোগ আকর্ষণ করে এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের জন্য সমর্থন লাভে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভাষণটিতে বাংলা ভাষার মর্যাদা ও গুরুত্ব বৃদ্ধি করে। বঙ্গবন্ধু বাংলা ভাষায় ভাষণ দেওয়ার মাধ্যমে বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করেন। উক্ত ভাষণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে একজন নিরপেক্ষ ও দূরদর্শী নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে।

শেষ কথা

এটি একটি ভাষণ নয়। বাঙ্গালির ইতিহাসে মুক্তিযুদ্ধের একটি দলিল। যেখানে উল্লেখ আছে নানা ধরনের ইতিহাস। এই ভাষণের প্রতিটি কথা ছিলো অধিক গুরুত্বপূর্ণ। বাঙালিজাতি হিসেবে আমাদের ভাষণ টি জানতে হবে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ভাষায় ভাষণ টি প্রকাশিত হয়েছে। ৭ই মার্চের ভাষণের গুরুত্ব সংক্ষেপে জেনে নিয়েছে।